• সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৫:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
টাঙ্গাইলের মধুপুরে হজ্জ প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত বাঁশখালী লবন শ্রমিক কল্যান ইউনিয়ন-এর নির্বাহী কমিটি গঠিত ৪ বার পুরস্কৃার পেলেন গ্রাম পুলিশ ময়না দাস সিলেট-চট্টগ্রাম ফ্রেন্ডশিপ ফাউন্ডেশন চট্টগ্রাম শাখার সভা অনুষ্ঠিত বগুড়ায় বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডারদের ১৯৭তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষণার্থীদের সাথে মতবিনিময় পুলিশ সুপারের মধুপুর সার্কেল অফিসার ১০ম বারের মতো শ্রষ্ঠ সার্কেল অফিসার নির্বাচিত বগুড়ায় নয়া উদ্ভাবিত ডায়াবেটিক রাইস চাষে ব্যপক সাড়া ফেলেছে কৃষক আলী বগুড়ায় বন্ধুর মোটরসাইকেলে ঘুরতে গিয়ে দূর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রীর মৃত্যু ওবায়দুল কাদেরের সাথে মোজাম্বিক কেন্দ্রীয় আ.লীগ নেতাদের সৌজন্য সাক্ষাৎ ধামরাইয়ে সাংবাদিকের হাত-পা ভেঙে দেওয়ার হুমকির প্রতিবাদে মানববন্ধন

সোনাতলায় ইরি বোরো মৌসুমে জমিতে ধান রোপণে ব্যস্ত কৃষক

News Desk
আপডেটঃ : বুধবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২৪

বিকাশ স্বর্নকার,বগুড়া প্রতিনিধিঃ

বগুড়ার সোনাতলায় মাঠে মাঠে এখন চলছে (ইরি)বোরো ধানের চারা রোপণের মহা উৎসব। তবে শীতের তীব্রতায় কারণে ধান রোপনে কিছুটা ব্যহত হচ্ছে। সকাল থেকে শুরু করে দিনভর মাঠে চলছে কৃষকদের মহা ব্যস্ততা। জমিতে পানি সেচ, হালচাষ, বীজতলা থেকে চারা তুলে রোপণ সব কিছু মিলে একেবারে মহা ব‍্যস্ত হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা।

এ উপজেলায় বেশিরভাগ কৃষক এরই মধ্যে শেষ করেছে জমি হালচাষ। কৃষকরা জানান,পৌষ মাসের শেষের দিকে বোরো ধান রোপণের কাজ শেষ হয়ে যায়। কিন্তু এবার ধান রোপন মৌসুমের শুরুতে প্রচন্ড শীত সেই সাথে ঘনকুয়াশার কারণে পানির মধ্যে মাঠে নেমে ধান রোপন কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে।সে কারণে চলতি মৌসুমে বোরো ধান রোপণে কিছুটা বিলম্ব হয়েছে। তবে এখন কৃষকেরা পুরো দমে চালাছে চারা রোপণের কাজ।

উপজেলার মধুপুর ইউনিয়নের মধুপুরের নিখিল চন্দ্র রায় জানান,কিছু দিন আগেও প্রচন্ড শীত আর ঘনকুয়াশার কারণে দুশ্চিন্তায় ছিলাম তবে শীত কমার সম্ভাবনা কম তাই এর মধ্যেই জমিতে ধানের চারা রোপণ করতে হচ্ছে। দিগদাইড় ইউনিয়নের চিল্লিপাড়ার দুলাল চন্দ্র রায় জানান,এবছর জমি রোপণে ভালোই দেরি হয়ে গেলো এ জন্য তিনিও শীতকে দায়ী করলেন।তিনি আরো বলেন,এবারে জমিতে ধান রোপণের প্রতি বিঘা খরচ হচ্ছে প্রায় ছ’হাজার টাকা পাশাপাশি এবার শৈত্যপ্রবাহের কারণে কৃষি শ্রমিকের সংকট চরমে এবং বেশি টাকা দিয়েও ঠিকমত শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ও কৃষিবিদ সোহরাব হোসেন জানান, উপজেলা কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে কৃষকদের বোরো মৌসুমে ধান রোপন, পরিচর্যা সহ সব ধরনের পরামর্শ প্রতিনিয়তই দেওয়া হচ্ছে। ইরি (বোরো) মৌসুমে ১০হাজার ৩৪০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান রোপণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। তবে এবার নতুন কিছু ধান রোপনে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ব্রি-৮৯/৮১,(বঙ্গবন্ধু)১০০ সহ বে-সরকারি এসিআই কোং ০৬ জাত। তবে তিনি আরো বলেন এই নতুন জাতের ধান রোপণ সহ ঠিকমত পরিচর্যা করলে প্রতি বিঘাতে ৩০থেকে ৪০ মন পর্যন্ত ফসল ফলানো সম্ভব


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ