• সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৩:৪৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
টাঙ্গাইলের মধুপুরে হজ্জ প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত বাঁশখালী লবন শ্রমিক কল্যান ইউনিয়ন-এর নির্বাহী কমিটি গঠিত ৪ বার পুরস্কৃার পেলেন গ্রাম পুলিশ ময়না দাস সিলেট-চট্টগ্রাম ফ্রেন্ডশিপ ফাউন্ডেশন চট্টগ্রাম শাখার সভা অনুষ্ঠিত বগুড়ায় বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডারদের ১৯৭তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষণার্থীদের সাথে মতবিনিময় পুলিশ সুপারের মধুপুর সার্কেল অফিসার ১০ম বারের মতো শ্রষ্ঠ সার্কেল অফিসার নির্বাচিত বগুড়ায় নয়া উদ্ভাবিত ডায়াবেটিক রাইস চাষে ব্যপক সাড়া ফেলেছে কৃষক আলী বগুড়ায় বন্ধুর মোটরসাইকেলে ঘুরতে গিয়ে দূর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রীর মৃত্যু ওবায়দুল কাদেরের সাথে মোজাম্বিক কেন্দ্রীয় আ.লীগ নেতাদের সৌজন্য সাক্ষাৎ ধামরাইয়ে সাংবাদিকের হাত-পা ভেঙে দেওয়ার হুমকির প্রতিবাদে মানববন্ধন

বগুড়া সোনাতলা চরপাড়ায় মরা গরুর মাংস বিক্রির দায়ে কসাইকে ২০হাজার টাকা জরিমানা

News Desk
আপডেটঃ : বুধবার, ২৬ জুলাই, ২০২৩

বিকাশ চন্দ্র স্বর্নকার,বগুড়া প্রতিনিধিঃ

বগুড়া সোনাতলার এলাকার জনগণের আস্থা ও ভরসার একমাত্র কান্ডারী সহকারী কমিশনার (ভূমি) কুরশিয়া আক্তার। যিনি প্রতিনিয়ত প্রতি মুহূর্তে এলাকার জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। তার ক্লান্তিহীন সেবা পেয়ে রিতিমত খুশিতে উপজেলাবাসি।

এদিকে উপজেলার চরপাড়া বাজারে মরা গরুর মাংস বিক্রি করছে কসাই এমন সংবাদ পেয়েই ঘটনাস্থলে দ্রুত ছুটে যান সহকারী কমিশনার ভূমি কুরশিয়া আক্তার। এ সময়ে তার সঙ্গে ছিলেন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা নুসরাত জাহান লাকি।

গত ২৪শে জুলাই সোমবার প্রতিদিনের মত সেদিন সকালেও ওই কসাই গরুর গোশত বিক্রিকালীন সময়ে স্থানীয় ক্রেতারা তা ক্রয় করতে আসে। এ সময় ক্রেতারা গরুর গোশ হতে পঁচা গন্ধ পায়। সে সময়ে ক্রেতারা বুঝতে পারে এ গোশত মরা গরুর। ঠিক সে সময়ে স্থানীয় ক্রেতারা হাটের ইজারাদারকে বিষয়টি অবগত করে ।ওই সময়ে হাটের ইজারাদার তাৎক্ষণিক বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাঈদা পারভীন কে অবগত করে।

এ সময় প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা নুসরাত জাহান লাকি প্রাথমিক যাচাই করে গোশত গুলো মরা গরুর তা সনাক্ত করেন। মরা গরুর গোশত বিক্রির দায়ে চরপাড়া বাজারের সততা গোশত ভান্ডার এর মালিক মোঃ জেলাল হোসেন বেপারিকে তাৎক্ষণিক উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও নিবার্হী ম্যাজিট্রেট কুরশিয়া আক্তার কুড়ি হাজার টাকা জরিমানা করেন।

এ বিষয়ে উপজেলা প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মোঃ সাদ্দাম হোসেন ও প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা নুসরাত জাহান লাকি বলেছেন,মাংসের পরিবেশ একেবারেই খারাপ ছিল।পরে সনাক্ত করা যায় এটি মরা গরু জবাইকৃত গোশত। তবে ওই কসাই তার বিপরীতে কোন যুক্তি উপস্থাপন করতে পারেনি এবং ওই কসাই সহ প্রায় কসাইকে আমরা ট্রেনিং করাইয়া ছিলাম। এবিষয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও নিবার্হী ম্যাজিট্রেট কুরশিয়া আক্তার প্রতিনিধিকে বলেন, সংবাদ পেয়ে আমি চরপাড়া বাজারে গিয়ে দেখি ওই মাংস হতে পঁচে ও দূগন্ধ বেরুচ্ছে। পঁচা মাংস গুলি জব্দ করে স্থানীয়দের ও হাট ইজারাদারের মাধ্যমে পুতে ফেলা হয়েছে এবং মোঃ জেলাল কসাইকে সতর্ক করা হয়েছে সেই সাথে কুড়ি হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ