শেখ মাহতাব হোসেন, ডুমুরিয়া খুলনা থেকে:
ডুমুরিয়া (খুলনা) চিংড়িতে অপদ্রব্য পুশ যেন অপ্রতিরোধ্য
চিংড়িতে অপদ্রব্য পুশ চক্র ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছে। গলদা ও বাগদা চিংড়িতে অপদ্রব্য পুশ যেন অপ্রতিরোধ্য অসাধু পুশ চক্র যেন কোনোভাবেই দমন করা যাচ্ছে না।
র্যাব-পুলিশ, জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালিত হলেও, প্রায় সময়েই ধরা-ছোঁয়ার বাইরে থাকেন মূল হোতারা।
তাদের অপতৎপরতার কারণে সৎ ব্যবসায়ীরাও পড়ছেন বেকায়দায়। চিংড়ি মাছে বিভিন্ন অপদ্রব্য পুশ করা অব্যাহত থাকায় দেশে ও বিদেশে চিংড়ির মান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
বিদেশের বাজারে দেশের ব্যবসায়িক সুনাম ক্ষুণ্ন হচ্ছে। কয়েকটি চিংড়ি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সম্প্রতি বিদেশের বাজারে বাংলাদেশের চিংড়ির মান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
বিদেশে চিংড়ির চাহিদা কমে যাওয়ায় স্থানীয় বাজারে দাম পড়তে শুরু করেছে। এতে হুমকির মুখে পড়েছে সাদা সোনা খ্যাত দেশের দ্বিতীয় রপ্তানি পণ্যটি।
ডুমুরিয়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তার আয়োজনে
মঙ্গলবার ৩ডিসেম্বার বিকাল ৩টায় ডুমুরিয়া উপজেলা কমপ্লেক্স সম্প্রসারিত প্রশাসনিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে চিংড়িতে অপদ্রব্য অনুপ্রবেশ (পুশিং) সম্পর্কে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন ডুমুরিয়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ জিল্লুর রহমান রিগান,
প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আল আমিন, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ডুমুরিয়া থানার অফিসার্স ইনচার্জ মোঃ মাসুদ রানা, সমাজ সেবা কর্মকর্তা সুব্রত কুমার বিশ্বাস, আব্দুল্লাহ্ বাইজিদ,
বক্তব্য দেন ডুমুরিয়া উপজেলা ইন্সেটেক্টার মোঃ মনির হোসেন, সাংবাদিক মাহাবুবুর রহমান,এস রফিক, সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা অশিত কুমারসহ চিংড়ি মাছের ডিপোর মালিক, ঘের ব্যাবসায়ী, সহ ৫০জন উপস্হিত ছিলেন।।