এনামুল হক রাশেদী, চট্টগ্রাম থেকেঃ
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষিত তফশিল অনুযায়ী ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারী অনুষ্ঠিত হবে নির্বাচন।
বাংলাদেশের ২য় বৃহত্তম নগরী দেশের বানিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম মহানগরীতে সংসদীয় আসন সংখ্যা ৪ টি। চট্টগ্রাম- ৮, ৯, ১০ ও ১১। স্বভাবতই বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের নৌকার মাঝি হতে টিকেট পাবেন ৪ জন, চারটি টিকেটের জন্য প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করেছেন ৮৭ জন।
যেখানে আছে বর্তমান সংসদ সদস্যরা সহ হেভিওয়েট প্রায় কয়েক ডজন নেতা। চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী ও চসিক আংশিক)-এ বর্তমান সাংসদ নোমান আল মাহমুদ সহ ২৮ জন, চট্টগ্রাম-৯ (কোতয়ালী)-আসনে বর্তমান সাংসদ মোহিবুল হাসান চৌধুরী সহ ১৭ জন, চট্টগ্রাম-১০ (পাহাড়তলী-ডবলমুরিং)- আসনে বর্তমান সাংসদ মহিউদ্দিন বাচ্ছু সহ ২১ জন, চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) আসনে এম এ লতিফ সহ ২৭ জন। চায়ের দোকানের সরব আলোচনায় বেশ জমে উঠেছে কৌতুহলী ভোটারদের তর্ক-বিতর্ক, কোন আসন থেকে কে হচ্ছেন নৌকার মাঝি।
শোনা যাচ্ছে তফশিল ঘোষনার পর থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ, জমা ও চৃড়ান্তভাবে দলীয় গ্রীন সিগন্যাল পেতে নেতৃবৃন্দরা জোর লবিং সহ অনেক নেতা এখনো ঢাকায় অবস্থান করে ব্যস্ত সময় পার করছে। কৌতুহলী ভোটারদের আলোচনার তুঙ্গে বর্তমান সাংসদরা ছাড়াও কয়েকজন হ্যাভীওয়েট নেতার আলোচনা।
যাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, সাবেক চসিক মেয়র নগর আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আ,জ,ম নাসির উদ্দিন, সাবেক চসিক প্রশাসক জনপ্রিয় জননেতা খোরশেদ আলম সুজন, মোহাম্মদ আলতাফ হোসেন চৌধুরী, ব্যারিস্টার মনোয়ার হোসেন, ব্যারিস্টার সওগাতুল আনোয়ার খান, কেন্দ্রীয় শ্রমিক নেতা শফর আলী, এডভোকেট মোহাম্মদ ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী, এডভোকেট ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, এম জহিরুল আলম দোভাস, মশিউর রহমান চৌধুরী, কাউন্সিলর জিয়াউল হক সুমন, দেবাশীষ পাল প্রমুখঃ। উল্লেখযোগ্য এসব নেতৃবৃন্দদের অনেকেই চট্টগ্রাম নগরীর একাধিক আসনেই মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে জমা দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী ও চসিক আংশিক)-২৮ জন।
০১. মো. খোরশেদ আলম। ০২. মো. মনছুর আলম পাপ্পী। ০৩. এটিএম আলী রিয়াজ খান রক্সি। ০৪. জিনাত সোহানা চৌধুরী। ০৫, মো. এমরান। ০৬. জাবেদুল আজম মাসুদ। ০৭, মো. আরশাদুল আলম। ০৮, মো. সাইফুল ইসলাম। ০৯, কফিল উদ্দিন খান। ১০, নোমান আল মাহমুদ। ১১, মোহাম্মদ আবদুল কাদের। ১২, মো. মোবারক আলী। ১৩, মো. বেলাল হোসেন। ১৪, সেলিনা খান। ১৫, আবদুচ ছালাম। ১৬, এসএম কফিল উদ্দিন। ১৭, মো. দিদারুল আলম। ১৮, কাজী শারমিন সুমি। ১৯, এসএম নুরুল ইসলাম। ২০, বিজয় কুমার চৌধুরী। ২১, সৈয়দ নজরুল ইসলাম। ২২, মো. দিদারুল আলম। ২৩, মুজিবুর রহমান। ২৪, মো. নুরুল আনোয়ার। ২৫, মো. আবু তাহের। ২৬, আশেক রসুল খান। ২৭, এম.এ সুফিয়ান সিকদার। ২৮, শেখ আমেনা খাতুন।
চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালী): – ১৭ জন।
০১. মুহাম্মদ শাহজাহান। ০২. চৌধুরী, আমিনুল হক। ০৩, শাহাজাদা মোহাম্মদ ফৌজল মুবিন খান। ০৪, এড. মো. ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী। ০৫, শফিক আদনান। ০৬, শেখ ইফতেখার সাইফুল চৌধুরী। ০৭, আ জ ম নাছির উদ্দীন। ০৮, শফর আলী। ০৯, মো. রাশেদুল হাসান। ১০, মহিবুল হাসান চৌধুরী। ১১, মুজিবুর রহমান। ১২, মো. দিদারুল আলম। ১৩, মো. শহিদুল আলম। ১৪, রিয়াজ হায়দার চৌধুরী। ১৫, এম. জহিরুল আলম দোভাষ। ১৬, মশিউর রহমান চৌধুরী। ১৭, মো. জালাল উদ্দীন।
চট্টগ্রাম-১০ (পাহাড়তলী-ডবলমুরিং): – ২১ জন।
০১. মো. মহিউদ্দিন বাচ্চু। ০২, মোহাম্মদ এমদাদুল ইসলাম। ০৩, আ জ ম নাছির উদ্দীন। ০৪, শফর আলী। ০৫, কেবিএম শাহজাহান। ০৬, মো. খোরশেদ আলম। ০৭, মোহাম্মদ ইউনুছ। ০৮, সৈয়দ মাহমুদুল হক। ০৯, মো. দেলোয়ার হোসেন ভূঁইয়া। ১০, মো. আসলাম হোসেন। ১১, সাইফুদ্দিন খালেদ। ১২, জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর। ১৩, আব্দুস সবুর লিটন। ১৪, মো. ছালামত আলী। ১৫, একেএম বেলায়েত হোসেন। ১৬, মো. ফয়সল আমীন। ১৭, মোহাম্মদ অহিদ সিরাজ চৌধুরী। ১৮, মো. সাইফুল ইসলাম। ১৯, মোহাম্মদ মনোয়ার হোসেন। ২০, মো. এরশাদুল আমীন। ২১, আবুল ফজল কবির আহমদ।
চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা): – ২৭ জন।
০১.শেখ মাহমুদুল ইসহাক। ০২, মোহাম্মদ এনামুল হক। ০৩, মো. আলতাফ হোসেন চৌধুরী। ০৪, আ জ ম নাছির উদ্দীন। ০৫, শফর আলী। ০৬, জিয়াউল হক সুমন। ০৭, মো. রাশেদুল হাসান। ০৮, মো. খোরশেদ আলম। ০৯, নজরুল ইসলাম বাহাদুর। ১০, এম. আবদুল লতিফ। ১১, দেবাশীষ পাল। ১২, রেখা আলম চৌধুরী। ১৩, মো. জাবেদ ইকবাল। ১৪, সওগাতুল আনোয়ার খান। ১৫, মশিউর রহমান চৌধুরী। ১৬, ইকবাল আলী। ১৭, মোহাম্মদ আব্দুল লতিফ। ১৮, মোজাফ্ফর আহমদ। ১৯, হাজী জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ২০, মো. ইলিয়াছ। ২১, ইমরান ফাহিম নূর। ২২, সায়রা বানু রুশনী। ২৩, মো. মাহবুবুর রহমান। ২৪, নওশাদ সরোয়ার। ২৫, ছালেহ আহমদ চৌধুরী। ২৬, আকবর হোসেন। ২৭, এম.এনামুল হক চৌধুরী।