• সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ১০:০৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
টাঙ্গাইলের মধুপুরে হজ্জ প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত বাঁশখালী লবন শ্রমিক কল্যান ইউনিয়ন-এর নির্বাহী কমিটি গঠিত ৪ বার পুরস্কৃার পেলেন গ্রাম পুলিশ ময়না দাস সিলেট-চট্টগ্রাম ফ্রেন্ডশিপ ফাউন্ডেশন চট্টগ্রাম শাখার সভা অনুষ্ঠিত বগুড়ায় বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডারদের ১৯৭তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষণার্থীদের সাথে মতবিনিময় পুলিশ সুপারের মধুপুর সার্কেল অফিসার ১০ম বারের মতো শ্রষ্ঠ সার্কেল অফিসার নির্বাচিত বগুড়ায় নয়া উদ্ভাবিত ডায়াবেটিক রাইস চাষে ব্যপক সাড়া ফেলেছে কৃষক আলী বগুড়ায় বন্ধুর মোটরসাইকেলে ঘুরতে গিয়ে দূর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রীর মৃত্যু ওবায়দুল কাদেরের সাথে মোজাম্বিক কেন্দ্রীয় আ.লীগ নেতাদের সৌজন্য সাক্ষাৎ ধামরাইয়ে সাংবাদিকের হাত-পা ভেঙে দেওয়ার হুমকির প্রতিবাদে মানববন্ধন

সোনাতলায় কালাই দিয়ে বানানো বড়া জনপ্রিয়তার শীর্ষেঃ যাচ্ছে ঢাকা সহ বিভিন্ন জেলায়

News Desk
আপডেটঃ : রবিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৩

বগুড়া প্রতিনিধিঃ

বগুড়ার সোনাতলা পৌর সংলগ্ন বাইগুনির কালাই দিয়ে তৈরি বড়া জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌছেছে। এই বড়া যাচ্ছে ঢাকা সহ বিভিন্ন জেলায়।

ওই গ্ৰামে ৫০/৬০ ঘর সাহা সম্প্রদায়ের লোকজন বসবাস করে। তবে বেশ কয়েক বছর ধরেই মাসকালাই এর বড়া বানিয়ে ভাগ্যও বদলিয়েছে অধিকাংশ পরিবারের। শুধু তাই নয় সকালে ওই গ্ৰামে ঢুকলেই চোখে পড়বে রাস্তার দুধারে সারিবদ্ধভাবে নারী পুরুষেরা গামলায় কালাই গুড়া মাখিয়ে বড়া তৈরি করে নেটে শুকাতে দিচ্ছে।

তবে স্থানীয়রা জানান আগে শুধু হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনই এ বড়া বানাতো কিন্তু এখন মসলমান সম্প্রদায়ের লোকজন এ পেশায় যুক্ত হয়েছে। বড়া ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন,আগে তারা শুধু মাসকালাই দিয়েই বড়া বানাতো। বর্তমানে মাসকালাই এর দাম বৃদ্ধির কারণে বড়াতে এংকর কালাই মিশাতে হচ্ছে।

ওই গ্ৰামের সুজিত কুমার সাহা পেশায় পান ব্যবসায়ী তিনি বলেন,বর্তমানে ওই ব্যবসায় মন্দাভাবের কারণেই তিনি কালাই এর বড়া বানিয়ে তা বেচাকেনাই ব্যস্ত সময় পার করছেন। তবে তিনি বলেন বড়া বেচে খুব সুখেই কাটছে তার সংসার। ওই গ্ৰামের রনজিৎ কুমার সাহা তিনি অটোরিকশা চালিয়ে দিনাতিপাত করলেও ওই ব্যবসা ছেড়ে তিনি সহ পরিবারের সবাই এখন বড়া বানানো পেশায়। এ বিষয়ে তিনি বলেন প্রতি কেজি মাসকালাই ১৩০থেকে ১৫০টাকা এবং এংকর কালাই ৯০থেকে ১০০টাকা কিনতে হয়। তবে সন্ধ্যায় কালাই ভিজিয়ে রাখে ভোরে খোসা ছাড়িয়ে প্রতি কেজি ৫/৬টাকা দিয়ে মিলে ভাংগাতে হয়।

এরপর সেগুলো ভিজিয়ে ভালো করে যত্ন সহকারে ধুইয়ে এবং মাখিয়ে রেখে সকাল থেকেই প্লাষ্টিক নেটে বড়া বানিয়ে রৌদ্রে শুকাতে দেয়া হয়। রৌদ্র ভালো হলে দুদিনেই বড়া শুকিয়ে যায়। তবে বিক্রি করতে কোন বেগ পেতে হয় না। ঢাকা সহ উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে ক্রেতা এসে বাড়ি থেকে বড়া নিয়ে যায়। তবে বড়ার প্রকার ভেদে ১৮০টাকা থেকে ৪০০টাকা পর্যন্ত প্রতি কেজি বিক্রি হয়ে থাকে বলে জানিয়েছেন তিনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ