• শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৫৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
রক্ত দিন, জীবন বাঁচান: চসিক মেয়র শাহাদাত ডুমুরিয়ায় খেজুরগাছ কাটা আর গাছির অনাগ্রহে কমছে রস চট্টগ্রাম নগরীর যুবলীগের সহ-সভাপতি দেবু গ্রেফতার চাটখিলে সিএনজি চালকে মারধর, গাড়ি ভাংচুর-থানায় অভিযোগ খুলশী চাইল্ড গ্রামার কে.জি স্কুলের বর্নাঢ্য ক্লাস পার্টি  সম্পন্ন ডুমুরিয়ায় মহান বিজয় দিবসের বিজয় মেলার মাঠ পরিদর্শন করেন ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আল আমিন আমতলীতে লামিয়া আক্তার তিন্নি হত্যার ঘটনায় ৪ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের ডুমুরিয়ার চুকনগর বিএনপির কার্যালয় উদ্বোধন জগন্নাথপুরে সাংবাদিকদের সাথে নবাগত ইউএনওর মতবিনিময় আমতলীতে দেবরের কোদালের কোপে ভাবী গুরুতর জখম হয়ে হাসপাতালে ভর্তি

শীতকে সামনে রেখে সোনাতলায় ব্যপক চাহিদা বেড়েছে লেপ-তোষকের

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : বুধবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৩

বগুড়া প্রতিনিধিঃ

বগুড়া সোনাতলায় শীতকে সামনে রেখে লেপতোষকের চাহিদা বেড়েছে বলে জানিয়েছেন এ শিল্পের সাথে জরিত কারিগর ও দোকানীরা।

বর্তমান আবহাওয়াতে দিনের বেলায় গরম অনুভব করলেও রাত গভীর হলে জানিয়ে দিচ্ছে শীত এসে ঘরের দুয়ারে কড়া নাড়ছে। ফলে শীত মোকাবেলা জন্য লেপতোষক কারিগরের নিকট ভীর করছে ক্রেতারা। তবে উপজেলার লেপ-তোষক তৈরির কারিগর সহ দোকানীরা জানান ক্রেতাদের চাহিদা মেটাতে রিতিমত দিনরাত কাজ করতে হচ্ছে,যেন দম ফেলার ফুরসত নেই তাদের। তবে আধুনিক সময়ে শীত মোকাবেলার জন্য নানা ধরনের কম্বল বাজারে আসায় আগের তুলনায় এখন অনেকটা চাহিদা কমেছে লেপতোষকের আক্ষেপ করে বললেন কারিগররা।

এ উপজেলার হরিখালী,বালুয়া, চরপাড়া,পাকুল্লা, কর্পূর হাট সহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, দোকানে দোকানে চলছে লেপ,তোষক,বালিশ, কোলবালিশ ও জাজিম তৈরির প্রতিযোগিতা। পৌর শহরের লেপ বিক্রেতা আক্কাস আলী, রফিকুল ইসলাম, সবুজ মিয়া বলেন,এবার আকারভেদে প্রতি পিস লেপ বিক্রি হচ্ছে ১২শ থেকে ১৪শ টাকায় এবং লেপের কাভারো বিক্রি হচ্ছে ৬০০টাকায়।

এদিকে তোষক ১৫শ থেকে ২ হাজার,জাজিম ৪ হাজর ৫শ থকে ৫ হাজার ও বালিশ জোড়া ৪শ থেকে ৫শ টাকায় বেচাবিক্রি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তারা আরো জানান একটি লেপ তৈরিতে ৫থেকে ৭কেজি তুলা লাগে। এদিকে তুলার কেজি প্রকার ভেদে ৫০টাকা থেকে ৬০টাকা এবং লাপ প্রতি মজুরি ২০০থেকে ৪০০টাকা পর্যন্ত। তবে তারা আরো বলেন বছরের প্রায় আট মাস তেমন একটা কাজ হয় না। শীতের ৪ মাসের আয়-রোজগার দিয়ে বাকি আট মাস চালিয়ে নিতে হয়। এ কারণেই দিন রাত কাজ করতে হয় শীতের মৌসুমে। একেকজন কারিগর গড়ে প্রতিদিন ৫-৬টি করে লেপ তৈরি করতে পারে।

তবে আশা করছি সামনে শীতের তীব্রতা আরও বাড়লে লেপ-তোষকের চাহিদা যেমন বাড়বে তেমনি আমাদের ব্যস্ততা আরও বেড়ে যাবে। আড়িয়াঘাট থেকে লেপ কিনতে আসা সাইফুল ইসলাম বলেন, বর্তমানে শেষ রাতে ভালোই শীত লাগে, তাই আগেভাগেই একটি পুরাতন লেপের তুলা বদলিয়ে নতুন কাপড় দিয়ে লেপ তৈরি করে নিচ্ছি। সাথে একটি নতুন লেপও ১১০০শত টাকায় কিনলাম। তবে গতবারের চেয়ে তুলা ও কাপড়ের দাম অনেকটা বেশি বলে জানালেন এই ক্রেতা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ