• শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
সেনবাগ উপজেলা প্রেসক্লাব নির্বাচনে সভাপতি নিজাম,সেক্রেটারি আলো নির্বাচিত মধুপুরে ড্রাগন, কলা,আনারস ও পেঁপে চাষীর নিকট চাঁদা দাবী ডুমুরিয়ায় বিভিন্ন নদীতে অবৈধভাবে আড়া আড়ি বাধ ও নেট পাটা দিয়ে হচ্ছে মাছ চাষ সেনবাগে পৌর জাতীয় পার্টির উদ্যোগে শোকসভা,দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত স্মাইলস চ্যারিটি ফাউন্ডেশন (ইউএস) এর পক্ষ থেকে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ মধুপুরের ৪টি ইউনিয়নের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ ডুমুরিয়ার বিল শিংগার পানির নীচে, হাজার হাজার বিঘায় সবজি ওমাছ চাষীদের মাথায় হাত আন্তঃনগর বুড়িমাড়ি ট্রেনের যাত্রা বিরতির দাবিতে সোনাতলায় ছাত্র জনতার অবস্থান মধুপুরে বৈষম্যবিরোধী ও কোটা আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে  বিএনপির দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত  সোনাতলায় ছাত্রদলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত

লতার বহিস্কৃত ইউপি চেয়ারম্যানের শোকজের জবাবে দায় স্বীকার

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ৬ জুলাই, ২০২৩

এ কে আজাদ, পাইকগাছা উপজেলা প্রতিনিধি-(খুলনা):

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল অশ্লীল ভিডিও প্রকাশের দায়ে সাময়িক বহিস্কারের জবাব দিয়েছেন খুলনা জেলার পাইকগাছা উপজেলার লতা ইউপি চেয়ারম্যান কাজল কান্তি বিশ্বাস।

গত ২ জুলাই খুলনা জেলা প্রশাসক বরাবর প্রেরিত স্বারক নং৪৬০০/৪৭০০/০১৭/২৭,০০২,২০-৫৭৭ ইউপি চেয়ারম্যান কাজল কান্তি বিশ্বাস জবাবে লেখেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ভাইরাল অশ্লীল ভিডিও যুক্ত হয়ে এক নারীর সাথে হস্তমৈথুন করেছেন বলে স্বীকার করে তিনি মেডিকেল সাইন্সের উদ্বৃতি দিয়ে তিনি জবাবে লেখেন, ৭৫% পুরুষ ও ৪২% নারী কোন না কোন ভাবে হস্তমৈথুন করে। এটাকে মানব জীবন যাপন প্রক্রিয়ার স্বাভাবিক অংশ বিশেষ।

তিনি আরো উল্লেখ করেন এটা কোন বেআইনি ও অনৈতিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে পড়ে না। এটা একটি প্রাকৃতিক কর্মকান্ডের অন্তর্ভুক্ত। জবাবে তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ দন্ডবিধির ১৪ অধ্যায়ের ২৯৪ ধারায় অনৈতিক অশ্লীলতার বর্ণনায় আমি কর্তৃক সম্পাদিত কর্মটি পড়ে না। দন্ডবিধির অন্য কোন ধারায় অনৈতিক অশ্লীলতার কোন বর্ণনা নেই।

তিনি আরো বলেছেন, তার ঘরের মধ্যে একান্ত পরিবেশে কর্মটি করেন। কিন্তু কতিপয় নষ্ট চরিত্রের মানুষ ও আমার শত্রুরা অতি গোপনে ছবি তুলে তা ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দিয়ে অপরাধ করেছে। ফলে তার সম্মান ও সুখ্যাতি নষ্ট হয়েছে বলে ইউপি চেয়ারম্যান কাজল দাবি করেন। সবশেষ তিনি এহেন কর্মকান্ডের জন্য দুঃখ প্রকাশ ও ক্ষমাপ্রার্থনা করে বলেন, ভবিষ্যতে আমার দ্বারা এ ধরনের কর্মকাণ্ড সংঘটিত হবে না। একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমি আরো সচেতন ও সতর্কতার সাথে চলবো।

জবাবে আরো উল্লেখ করে তিনি লেখেন, স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ আইনের) ২০০৯ এর (৩৪)৪ (খ)(ঘ)এ বর্ণিত অপরাধ সমূহ আমার ক্ষেত্রে কতটুকু যুক্তিযুক্ত তাহা বিবেচনার ভার আপনাদের উপর রহিল। এদিকে ইউপি চেয়ারম্যান কাজল কান্তি বিশ্বাস তার সাময়িক বহিস্কার প্রত্যাহারে দাবি জানান। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ইউপি চেয়ারম্যান কাজল কান্তি বিশ্বাস এই প্রতিবেদককে জানান, আমাকে সাময়িক বহিস্কার করে সময় দিয়ে জবাব দিতে বলা হয়েছে। আমি জবাব দিয়েছি।

এদিকে সম্প্রতি ইউপি চেয়ারম্যান কাজল কান্তি বিশ্বাসকে সাময়িকী নয়, স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে লতা ইউনিয়ন বাসীর ব্যানারে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ