• শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
নোয়াখালীতে নিখোঁজের একদিন পর বৃদ্ধের মরদেহ মিলল পুকুরে সুবর্ণচরে মোটর থেকে বৈদ্যুতিক তার খুলতে প্রাণ গেল যুবকের বাঁশখালীর খাটখালীতে বাংলাদেশ নৌযান শ্রমিক ও কর্মচারী ইউনিয়নের প্রতিবাদ সমাবেশ নোয়াখালীতে ১৩ বান্ডেল জাল ডলার ও টাকা জব্দ, গ্রেপ্তার-১ আমতলীতে ভূমিদস্যু বাবুলের মিথ্যা মামলা ও অত্যাচারের প্রতিবাদে ভূক্তভোগিদের মানববন্ধন হালিশহর মেহের আফজল স্কুলের “বন্ধু মহল ৯০-৯১” এর পুনর্মিলনী ও প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন আমতলীর ইউএনওর বদলীর আদেশ প্রত্যাহারের দাবীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র ও বিএনপির মানববন্ধন কর্মসূচী পালন আল-বাখেরার নাবিক হত্যার খুনিদের গ্রেফতারে জাহাজী শ্রমিক ফেডারেশনের আল্টিমেটাম, অন্যথায় নৌ পথে লাগাতার কর্মবিরতি  রাজশাহীতে গোদাগাড়ীতে ঘৌড়দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত  ভাবিকে খুন করে তাবলিগ জামায়াতে দেবর,অতঃপর হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার

চাটখিলে কুফরি ও তাবিজ কবজের মাধ্যমে প্রাণনাশের চেষ্টা করে আসছে জাহাঙ্গীর

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : শুক্রবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৪

নোয়াখালী প্রতিনিধি:

নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার ফাওড়া গ্রামের কথিত হাফেজ জাহাঙ্গীর আলম কবিরাজের বিরুদ্ধে একই গ্রামের সাংবাদিক মোজাম্মেল হক লিটন (৪২) সহ কয়েক জন কে জাদু মন্ত্রদিয়ে (বান-টোনা) প্রাণনাশের চেষ্টা ও ক্ষতি গ্রস্থ
করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এ ব্যাপারে মোজাম্মেল হক লিটন চাটখিল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এ নিয়ে গ্রামে দুপক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, উপজেলা ফাওড়া গ্রামের হাফেজ জাহাঙ্গীর আলম কবিরাজের বিরুদ্ধে গত ২ নভেম্বর সাংবাদিক লিটন চাটখিল থানায় অভিযোগ দায়ের করার পর থানার এসআই আমজাদ হোসেন গত ৩ নভেম্বর ঘটনা তদন্ত করার জন্য ফাওড়া গ্রামে যান।

সেখানে গিয়ে সাংবাদিক লিটন সহ উপস্থিত লোকজন নিয়ে জাহাঙ্গীর আলমের বাড়িতে গেলে জাহাঙ্গীর আলম ও তার স্ত্রী পুলিশের উপস্থিতে লিটনের উপর আক্রমণ করার চেষ্টা করে। পুলিশ তাদের কে নিবৃত্ত করে।

এ সময় ঘটনাস্থলে লোকজন জাহাঙ্গীর কবিরাজের বিরুদ্ধে কুফরি ও তাবিজ কবজের মাধ্যমে গ্রামের অনেকের ক্ষতি সাধনের অভিযোগ উত্থাপন করেন। পরে এস আই আমজাদ হোসেন উভয় পক্ষকে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ নিয়ে বুধবার থানায় বৈঠকের আয়োজন করে। বৈঠকে ঘটনার মীমাংসা না হওয়ায় পুনরায় এক সপ্তাহ সময় দিয়ে তাদের কে এলাকায় মীমাংসার পরামর্শ দেন।

বুধবার রাতে সাংবাদিক লিটন চাটখিল প্রেস ক্লাবে এসে উপস্থিত সাংবাদিকের নিকট জানান, থানার এসআই আমজাদ হোসেন ঘটনার সাক্ষ্য প্রমাণ পেয়েও কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না। তাই আমার ধারণা হচ্ছে জাহাঙ্গীর তাকে ম্যানেজ করে নিয়েছে সেকারনে তিনি সাক্ষ্যপ্রমাণ পেয়েও তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। বর্তমানে আমি ও আমার পরিবার চরম নিরাপত্তাহীনাতায় ভুগছি।

এ ব্যাপারে হাফেজ জাহাঙ্গীর আলমের নিকট জানতে চাইলে তিনি তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করেন।অভিযোগের বিষয় চাটখিল থানার এসআই আমজাদ হোসেন বলেন, হাফেজ জাহাঙ্গীর আলম ঝাড় ফুক দেয় সত্য, তবে লিটনের ক্ষতি তিনি করেছেন এমন প্রমাণ পাওয়া যায়নি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ