• বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪, ১০:২০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ডুমুরিয়ায় অবৈধভাবে ব্রাহমার সীমেন গরুর প্রয়োগ করে উত্তম কুমার বিশ্বাস খমা চাইলেন নোয়াখালীতে ৩ লক্ষ টাকার বিদেশী মদসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার সৌদি যাওয়ার ৩ দিনের মধ্যে যুবকের মৃত্যু অর্থাভাবে লাশ আনতে পারছে না পরিবার সেনবাগে পৌর বিএনপি’র সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত জগন্নাথপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে যুবদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত নোয়াখালীতে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে টিকটক: যুবদল আহ্বায়কসহ গ্রেপ্তার-৫ আব্দুল কাইউম জমাদ্দার কে ডুমুরিয়া শহীদ স্মৃতি মহিলা কলেজের সভাপতি নির্বাচিত সেনবাগে সৈয়দ হারুন ফাউন্ডেশন কর্তৃক ৪ জন স্বপ্নের বাজার ও ২ জন লাখপতি নির্বাচিত ডুমুরিয়ায় ধোয়া দিবস উদযাপন উপলক্ষে র‍্যালী, হাত ধোয়া প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা আওয়ামীলীগ সরকারের রোষানলের কারনে প্রতিষ্ঠার ২৪ বছরেও এমপিওভূক্ত হয়নি আমতলীর টিয়াখালী কলেজ, হতাশ শিক্ষক ও কর্মচারীরা

ব্যবসায়ীদের ৩০ লক্ষ টাকা নিয়ে লাপাত্তা চিটার টিটোর বিরুদ্ধে আদালতে মামলা 

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই, ২০২৪

ব্যবসায়ীদের ৩০ লক্ষ টাকা নিয়ে লাপাত্তা চিটার টিটোর বিরুদ্ধে আদালতে মামলা 

ব্যবসায়ীদের ৩০ লক্ষ টাকা নিয়ে লাপাত্তা চিটার আমজাদ হোসেন টিটোর বিরুদ্ধে অবশেষে আদালতে মামলা দায়ের হয়েছে।  

বুধবার (০৩ জুলাই) সিনিঃ জুডিঃ ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, যশোরে ব্যবসায়ী শাহনেওয়াজ মল্লিক বাদী হয়ে চেক ডিজঅনার মামলাটি করেন বলে জানান অ্যাডভোকেট তারিকুল এনাম অনিক।

চিটার টিটোর বিরুদ্ধে এলাকায় প্রতারণা সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা।

ব্যবসায়ী শাহনেওয়াজ মল্লিক জানান, ২০২০ সালের ১৭ই ডিসেম্বর ভারত থেকে এলসি পন্য কেয়ারিং/বহন করে আনার জন্য টিটোকে সর্বমোট ১৭,০০,০০০/- (সতের লক্ষ) টাকার হার্ডওয়ার পণ্য প্রদান করি। এছাড়াও উক্ত পণ্য কাস্টমস থেকে ছাড় করানোর জন্য প্রতারণা করে ১ লক্ষ ১০ টাকা আমার কাছ থেকে নেয় টিটো। কিন্তু উক্ত পণ্য ও টাকা গ্রহণের পর অদ্যাবধি চিটার টিটো আমাকে পণ্য কেয়ারিং/বহন করে দেয়নি। এবং আমার নিকট থেকে গ্রহণকৃত টাকাও ফেরত প্রদান করেননি।

ঢাকার ব্যবসায়ী শাওন বলেন, টিটো আমার কাছ থেকে ৮ লক্ষ টাকার ভারতীয় পণ্য এলসির মাধ্যমে বহন করিবার জন্য নেয়। এবং সেই পণ্য কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স করার জন্য ৬৩ হাজার টাকা নেয়। কিন্তু সে আমাকে টাকাও দেয়নি, পণ্যও দেয়নি। 

বিপ্লব নামে বেনাপোলের এক ব্যবসায়ী জানান, টিটো তার বউয়ের বাচ্চা ডেলিভারির কথা বলে আমার কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা হাওলাত নেয়। পরবর্তীতে সে আমাকে টাকা না দিয়ে এলাকা ছাড়া হয়েছে। 

মহসিন নামে এক চা দোকানদার বলেন, টিটো আমার দোকান থেকে ১০৩০ টাকা বাকি খেয়ে আজও সেই টাকা পরিশোধ করেনি।

ইয়ানুর নামে এক ব্যক্তি জানান, টিটোর বউ বিপদের কথা বলে আমার হাত-পায়ে ধরে ৫০ হাজার টাকা হাওলাত নেয়। পরে, তারা আমার সাথে চিটারী-ঠকবাজিতে লিপ্ত হয়।

রহিম নামে এক ব্যক্তি জানান, টিটো কাস্টমস থেকে পণ্য ছাড় করার জন্য আমার কাছ থেকে ১ লক্ষ টাকা হাওলাত নেয়। কিন্তু পরে সে আমাকে টাকা না দিয়ে, তার একাউন্টের চেক দিয়ে আমাকে ঘুরাতে থাকে। 

এ বিষয়ে ফোনে টিটোর কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, হ্যাঁ, আমার কাছে অনেকে টাকা পাবে, এটা সত্য। তবে, আস্তে আস্তে আমি সবার টাকা পরিশোধ করে দেব। এতো দিনেও কারও টাকা শোধ করেননি কেন জানতে চাইলে তিনি লাইনটি কেটে দেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ